করোনার পরবর্তী সময়ে আড়াই বছরের জন্য জাতীয় দলের জার্সি স্পন্সর হয়েছিল অনলাইন বিজনেস প্লাটফর্ম ‘দারাজ’। পুরো সময়ে জাতীয় দলের সঙ্গে ছিল প্রতিষ্ঠানটি। ওই মেয়াদে বিসিবির আয়ও হয়েছিল মোটা অঙ্কের। বোর্ডের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওই চুক্তিতে বোর্ডের আয় হয়েছিল ৪০ কোটি ১০ লাখ টাকা।
অবশ্য দারাজের তুলনায় রবি থেকে খুব বেশি অর্থ পাচ্ছে না বোর্ড। এবারের চুক্তিটি সাড়ে তিন বছরের হলেও মোট আয় হবে ৫০ কোটি টাকা। যদিও এতেই সন্তুষ্ট বিসিবি। বোর্ড বলছে, বর্তমান বাজারে এটা উভয়পক্ষের জন্যই স্বস্তির।
বিসিবির সঙ্গে আগের মেয়াদে ৪ বছরের চুক্তিতে ৬১ কোটি টাকা দেওয়ার কথা ছিল রবির। তবে দুপক্ষের মধ্যে চুক্তির বিভিন্ন ঝামেলা হওয়াতে ১০ মাস আগেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। যদিও রবি বাংলাদেশের লাকি স্পন্সরই বলা যায়। রবি থাকা অবস্থায় ভারত, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পর পর সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের ফাইনাল ও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিতেও সুযোগ মিলেছিল সাকিব আল হাসানদের।